ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা,করিতে পারি শকতি যেন রয় ?
Explanation
ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা,করিতে পারি শকতি যেন রয়.ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা,করিতে পারি শকতি যেন রয় নিয়ে চিন্তা? আপনার অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করুন এবং শক্তি খুঁজে পান।>
ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা,করিতে পারি শকতি যেন রয়
ভবিষ্যতের অন্ধকারের মোকাবেলা করতে প্রতিটি মানুষের জীবনে ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা,করিতে পারি শকতি যেন রয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। সহানুভূতির মাধ্যমে একে অপরের প্রতি সেবা প্রদান করে, মানুষ তার নেতিবাচক পরিস্থিতিতে বের হওয়ার সামর্থ্য অর্জন করে। একে অপরের কষ্টকে বোঝার মাধ্যমে সমাজে স্নেহমমতা এবং সাহিত্যের মনোভাব গঠন করা সম্ভব হয়।
ভাবসম্প্রসারণের গুরুত্ব
ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা,করিতে পারি শকতি যেন রয় কবিতায় প্রকাশিত মানবিক অনুভূতিগুলোর মধ্যে একজনের দুঃখ কষ্টের সঙ্গে অন্যের আবেগের সম্পর্ক গড়ে তোলে। ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমে একে অপরকে সমর্থন করার সুযোগ তৈরি হয়। যা ব্যক্তির মানসিক শক্তি বাড়িয়ে তোলে এবং তাকে জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে সহায়তা করে।
এই ভাবনাগুলোর ফলে, আত্মবিশ্বাস এবং সামাজিক সম্পর্কের মানসিক উন্নতি ঘটে। থেরাপিস্টরা এই ধরনের জনসাধারণের সেবার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সহানুভূতি এবং উদারতার কোনো ভিন্ন মাত্রা তৈরির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে থাকেন, যা জীবনকে আরও সুন্দর এবং অর্থবহ করে তোলে।
কবিতার আবেদন
ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা,করিতে পারি শকতি যেন রয় কবিতায় সাধারণ মানুষের পক্ষে কিছু শক্তিশালী বার্তা উন্মোচন করে। এর মধ্যে সহানুভূতি, প্রেম এবং পারস্পরিক সহায়তার মহান গুরুত্ব দেখা যায়। কবিতাটি সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষের মধ্যে একটি আবেগ তৈরি করে, যা তাদের পারস্পরিক সমর্থন ও গ্রহণযোগ্যতার উপর ভিত্তি করে।
এই কবিতার মাধ্যমে পাঠকরা উপলব্ধি করতে পারে যে, তাদের জীবনে ভাবসম্প্রসারণ কিভাবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কবিতাটি বিভিন্ন মানসিক চাপের মুহূর্তে শক্তির এক উৎস হয়ে ওঠে, যা অনেক লোকের জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে।
নৈতিকতা এবং মানবিক মূল্যবোধ
কবিতার মধ্যে ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ এবং অন্যের দুঃখ-কষ্টের প্রতি আগ্রহ তৈরি করা মানবিক নৈতিকতার একটি চিত্র। সমাজে কোনো ব্যক্তি যদি শুধু স্বার্থপর দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে থাকে, তাহলে মানবতা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। এটি সমাজের গঠন এবং মানবিক মূল্যবোধের ভিত্তিকে দুর্বল করে দেয়।
সমাজের প্রতিফলন
এই কবিতার মূল বিষয়বস্তু হল সমাজের প্রতিফলন। এ নহে মোর প্রার্থনা একটি ব্যতিক্রমী ভাব যা মানুষকে একে অপরের প্রতি সহানুভূতির চাহিদার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। কবিতাটি সমাজের মাঝে কোণঠাসা এবং অসহায়দের কষ্টকে দৃষ্টিগোচর করে। এই সচেতনতা একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রদান করে যে, আমরা আমাদের চারপাশের মানুষদের প্রতি সদালাপী ও সহানুভূতির মনোভাব দৃঢ় রাখতে হবে।
- প্রতিটি মানুষের জড়িততা ও ভূমিকা
- সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করা
- সহানুভূতির মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা
মানবতা এবং ধর্ম
ধর্মীয় বিশ্বাসগুলো মানুষের মানবিক অভিজ্ঞতার উপর গভীর প্রভাব ফেলে। করিতে পারি শকতি যেন রয় একটি আশার সুর। এটি নিশ্চিত করে যে, সৃষ্টিকর্তার সাহায্য এবং মানবিক সম্পর্ক সরাসরি আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদেরকে সমাজের দুর্বলদের প্রতি সাহায্য করতে উদ্বুদ্ধ করে।
যখন আমরা আমাদের বৃহত্তর ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে ভাবসম্প্রসারণ এর গুরুত্ব উপলব্ধি করি, তখন আমরা মানবতার সার্বিক উন্নতির জন্য কাজ করার মনোভাব তৈরি করি।
ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমগুলি
এখনকার যুগে মানুষের মধ্যে ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ প্রচার করতে অনেক মাধ্যম বিদ্যমান। বিভিন্ন যন্ত্র এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে নিয়ে আসা সঙ্গীত, সাহিত্য, পডকাস্ট এবং ভিডিওব্লগ মুক্ত আলোচনা ও চিন্তার একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে।
একটি সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম
সামাজিক মিডিয়া এমন একটি স্থান হয় যেখানে মানুষ একে অপরের বাচনচালন, প্রচারণা ও সহায়তা সম্পর্কিত বৈচিত্র্যময় ধারণা বিনিময় করতে পারে। এ নহে মোর প্রার্থনা এর বার্তা দ্রুত অগ্রসর হয় যখন লোকজন তাদের প্ল্যাটফর্মে অনুভব করা কঠিন সময়গুলো শেয়ার করে।
- ফেসবুক গ্রুপগুলো
- ইনস্টাগ্রামে অভিজ্ঞতা শেয়ারিং
- টুইটারে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
শিক্ষার মাধ্যমে প্রচার
বিদ্যালয় এবং কলেজগুলোতে ভাবসম্প্রসারণ সম্পর্কিত বিভিন্ন কার্যক্রম ও প্রোগ্রাম পরিচালিত হয়ে থাকে। যেখানে শিক্ষার্থীরা এই বিষয়গুলোর উপর গুরুত্বারোপ করে। করিতে পারি শকতি যেন রয় এর বিষয়বস্তু পড়ে এবং আলোচনা করে তাদের মানসিকতা উন্নয়ন করতে পারে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সহানুভূতির চেতনা তুলে ধরে, এটি সমাজের ভবিষ্যৎ জন্য একটি সুষ্ঠু আচরণ গড়ে তোলে।
আবেদন ও সেন্সিটিভিটিজ
কবিতার আবেদন বিষয়ক বিভিন্ন সেন্সিটিভিটি অনুভূতির ব্যাপকতা প্রকাশ করে। ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা সম্ভব। এটি আমাদের সামাজিক সম্পর্কসমূহের গভীরতা এবং মানবিক অনুভূতির তাত্পর্য বোঝায়। সমাজে এই ধরনের কবিতা ধীরে ধীরে সকলের মনিকোণের স্থান দখল করতে থাকে।
সাহিত্য এবং শিল্পের যোগাযোগ
শিল্পী এবং সাহিত্যিকরা প্রায়শই তাদের কাজের মধ্যে এই ধরনের মানসিকতা প্রকাশ করেন। এ নহে মোর প্রার্থনা এর মত কবিতা তাদের শিল্পের মাধ্যমে সমাজের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করে। এটি শিল্পের একটি অংশ যা মানুষের হৃদয়ের গভীরতা স্পর্শ করে।
উপসংহারমূলক চিন্তা
করিতে পারি শকতি যেন রয় সামগ্রিক মানসিকতা এবং মনোভাবের উপর প্রকাশ করা গভীর শিক্ষা যতটুকু মানবিক অবস্থানের প্রভাব ফেলে, তা মানুষের শক্তি এবং উপায় গঠনে এক অনন্য ভূমিকা রাখে। এভাবে, ভাবসম্প্রসারণ আমাদের জীবনকে মধুর ও মানবিক করে তোলে।
“ভাবসম্প্রসারণ একটি সত্যিই প্রয়োজনীয় গুণ, যা আমাদেরকে সহানুভূতিশীল এবং শক্তিশালী করে তোলে।” – Alvina Swaniawski
এটি সমাজের প্রয়োজনীয় শক্তি হতে হবে যেখানে আবেগ ও মানবতার সম্পর্ক তৈরি হয়। সংস্পর্শে আসা, যোগাযোগ স্থাপন করা এবং কষ্টকে শেয়ার করার মাধ্যমে, মানুষের মধ্যে সংহতি গড়ে তুলতে আমাদের প্রতিশ্রুতি একত্রিত হয়।
ভাবসম্প্রসারণের গুরুত্ব
ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা, করিতে পারি শকতি যেন রয় বলার মাধ্যমে অনুভূতির গভীরতা প্রকাশ পায়। মানুষের মনে নানা ধরনের ভাবনা থাকে এবং সেগুলোকে সঠিকভাবে প্রকাশ করা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে ভাবসমৃদ্ধি একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে। ভাবসম্প্রসারণের মাধ্যমে আমরা নিজের অনুভূতি ও চিন্তাভাবনাগুলোকে অন্যদের কাছে পৌঁছে দিতে পারি। উপরন্তু, এটি আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে কঠিন সময়গুলোতে মানসিক স্বস্তি দেয়। যখন আমরা আমাদের ভাবনাগুলো প্রকাশ করি, তখন তা আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং আমাদের সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটায়।
ভাবসম্প্রসারণের উপায়
ভাব প্রকাশের জন্য কিছু উপায় রয়েছে যা আমাদের সাহায্য করতে পারে। সঠিক শব্দচয়ন এবং ভাষার সৌন্দর্য ব্যবহার করে আমরা আমাদের ভাবনাগুলোর সঠিক বিবরণ দিতে পারি। প্রধানত চিত্রণ, রূপক, এবং ছন্দে লেখার চেষ্টা করা উচিত। কিছু উপায় হলো:
- লেখার জন্য এক নির্দিষ্ট বিষয় নির্বাচন করা।
- ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে উদাহরণ দিতে চেষ্টা করা।
- অন্য লেখকদের উপর ভিত্তি করে অনুপ্রেরণা নেয়া।
ভাবসম্প্রসারণের বিভিন্ন মাধ্যম
ভাবসম্প্রসারণ কেবল লেখা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়। এটি কথা বলার মাধ্যমে, কবিতা, গান, ও চিত্রকলার মাধ্যমেও প্রকাশিত হতে পারে। প্রতিটি মাধ্যমের নিজস্ব শক্তি রয়েছে। যেমন:
| মাধ্যম | সংক্ষিপ্ত বর্ণনা |
|---|---|
| কবিতা | ভাব প্রকাশের একটি বৈলাক্ষিক পদ্ধতি যা ছন্দ ও অবলম্বন ব্যবহার করে। |
| গান | সুরের মাধ্যমে অনুভূতি প্রকাশের একটি অতিশয় জনপ্রিয় মাধ্যম। |
| চিত্রকলার মাধ্যম | দৃশ্যমান শিল্পের মাধ্যমে ভাব প্রকাশ করা। |
ভাবসম্প্রসারণের পদক্ষেপসমূহ
একটি সফল ভাবসম্প্রসারণের জন্য নির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করা প্রয়োজন। এগুলো অন্তর্ভুক্ত করে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো:
- প্রাথমিক পর্যায়ে বিষয়টি চিন্তা করুন।
- নিজে যা বোঝেন তা সম্বন্ধে একটি ফোকাস তৈরি করুন।
- মনের ভাবনাগুলোকে লিখে নিন এবং তাদের মধ্যে সংযোগ তৈরি করুন।
- অন্যদের মতামত নিন এবং পরিবর্তন করার জন্য প্রস্তুত থাকুন।
হৃদয়ের অনুভূতিকে শক্তি হিসেবে ব্যবহার করা
আত্মবিশ্বাসের অভাব অনেকের মধ্যে দেখা যায়। কিন্তু যখন আমরা অন্যদের সাহায্য করার প্রয়াস করি, তখন আমাদের নিজের মনে শক্তি আসে। ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা, করিতে পারি শকতি যেন রয় এই বাক্যটি কতটা অর্থবহ সে সম্পর্কে গভীরভাবে ভাবলে দেখা যায়, এটি কেবল আমাদের চাহিদা প্রকাশ করে না, বরং আমাদের অভ্যন্তরীণ শক্তির একটি চিত্র তুলে ধরে।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে ভাবসম্প্রসারণ
আমি যখন লেখালেখি শুরু করি, তখন প্রথমে নিজেকে প্রকাশ করতে খুব একটা পারতাম না। কিন্তু ধীরে ধীরে, যখন আমি আমার অনুভূতিগুলো লিখে ফেলতে শুরু করি, বুঝতে পারলাম আমার ভেতর একটি শক্তি কাজ করছে। বিভিন্ন বিষয়ের উপর বিভিন্ন লেখার মাধ্যমে আমি শিখতে থাকলাম কীভাবে ভাবসম্প্রসারণ আমাদের জীবনে প্রভাব ফেলে। যখন আমি মানুষের সমস্যাগুলো এবং তাদের করুণ অবস্থাকে জানলাম, তখন অনুভব করলাম যে আমার লেখা তাদের জন্য ত্রাণ হিসেবে কাজ করছে। একসাথে কাজ করে একে অপরকে শক্তি দেওয়া সম্ভব, এটা আমার কাছে প্রমাণিত হয়েছে।
চ্যালেঞ্জ ও প্রতিক্রিয়া
ভাবসম্প্রসারণের যাত্রায় চ্যালেঞ্জ থাকবে, তবে সেই চ্যালেঞ্জগুলোকে মোকাবেলা করাটা গুরুত্বপূর্ণ। বহু মানুষ যখন ভাব প্রকাশ করতে সাহস পায় না, তখন তাদের ভেতরে দারুণ প্রতিভা লুকিয়ে থাকে। আত্মবিশ্বাসের অভাব, পুরোপুরি প্রকাশ না করার ভয়, এই বিষয়গুলো চ্যালেঞ্জ হতে পারে। তবে, এ চ্যালেঞ্জগুলো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব:
| চ্যালেঞ্জ | সমাধান |
|---|---|
| আত্মবিশ্বাসের অভাব | নিয়মিত লেখা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উন্নতি করা। |
| ভয় | ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করে টার্গেট অর্জনের চেষ্টা করা। |
মনের স্থিরতা
মনের একটি স্থিরতা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভাবসম্প্রসারণের প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে। ধ্যান বা উচ্চারিত শব্দগুলো আমাদের মনের ভেতরের শক্তিগুলোকে চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। মনের স্থিরতা বজায় রাখলে লেখার সময়ে ভাবনার গতিশীলতা বৃদ্ধি পায়, যা আমাদের চিন্তাভাবনার গভীরতা বাড়ায়।
ভাবসম্প্রসারণের প্রচলিত পদ্ধতি
বাংলা সাহিত্যের অনেক শাখায় ভাবসম্প্রসারণের প্রচলিত পদ্ধতি রয়েছে। এই সব পদ্ধতি আমাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করে। কিছু প্রচলিত পদ্ধতি হলো:
- ছড়া ও কবিতা রচনা
- গল্প বলার মাধ্যমে ভাব প্রকাশ
- সৌন্দর্যবোধ বজায় রাখা
যোগাযোগের শক্তি
ভাষা সবসময়ই আমাদের নিজেদের ভাবনাগুলো প্রকাশ করার জন্য একটি শক্তিশালী মাধ্যম। সঠিক শব্দ নির্বাচন করে এবং সঠিকভাবে সম্মেলন করে, আমরা নিজেদের মনের ভাবনা প্রকাশ করতে পারি। যোগাযোগের মাধ্যমে অন্যদের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে নতুন নতুন ভাবনা উদ্ভাবন সম্ভব হয়।
“ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ, এ নহে মোর প্রার্থনা, করিতে পারি শকতি যেন রয়।” – Cassie Rippin
ভবিষ্যতের দিকে তাকানো
ভবিষ্যতে ভাবসম্প্রসারণের নতুন সম্ভাবনা রয়েছে। লেখালেখি ও চিন্তাভাবনা নতুন মাত্রা নিয়ে উদ্ভাসিত হচ্ছে। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে আমরা নিজেদের ভাবনাগুলোকে আরও সহজ ও কার্যকরভাবে প্রকাশ করতে পারবো। চিন্তা ও অনুভূতির সঠিক মালিকানা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে আমাদের।
সময় অনুসরণ
সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সঠিক সময়ে ভাব প্রকাশের মাধ্যমে প্রতিটি মুহূর্তকে স্মরণীয় করে তোলা সম্ভব। তাই, সময়ের গুরুত্ব দান করে মানুষের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ জরুরি।
ভাবের গভীরতা বোঝা
ভালভাবে ভাব প্রকাশের জন্য, ভাবের গভীরতা বোঝা প্রয়োজন। প্রতিটি শব্দের মধ্যে অন্তর্নিহিত অনুভূতিগুলো ও তাদের টান টান ভাবনা আমাদের কার্যত অনুভব করতে হবে। লেখক হিসেবে আমাদের জন্য বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, পাঠক কিভাবে বিষয়টিকে গ্রহণ করবে।
ভাবসম্প্রসারণ ‘আমারে তুমি করিবে ত্রাণ’ এর সাধারণ অর্থ কী?
এই কবিতাটি প্রার্থনা ও সাহায্যের আভাস দেয় যেখানে একজনের জন্য অপরজনের সমর্থন ও সহানুভূতির গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
এই কবিতায় ‘এ নহে মোর প্রার্থনা’ বাক্যের তাৎপর্য কী?
এই বাক্যে কবি তাদের সত্যিকার আকাঙ্ক্ষা বা প্রার্থনা সম্পর্কে আলোচনা করছেন, যা শুধু আত্মরক্ষার জন্য নয়, বরং অন্যের কল্যাণের জন্য।
‘করিতে পারি শকতি যেন রয়’ এর প্রেক্ষাপট কী?
এটি আশাবাদ এবং শক্তির উৎসের প্রতীক, যেখানে একজনের অভ্যন্তরীণ শক্তির উপর বিশ্বাস ও সহানুভূতি প্রকাশিত হচ্ছে।
কবিতাটির সাথে সম্পর্কিত মৌলিক থিমগুলি কী?
কবিতাটি সহানুভূতি, সাহায্য, এবং আত্মশক্তির থিমগুলি অন্তর্ভুক্ত করে, যা মানবিক সম্পর্কের গভীরতা বোঝায়।
ভাবসম্প্রসারণের পদ্ধতি কীভাবে উপস্থাপন করা হয়?
ভাবসম্প্রসারণে কবিতার প্রতিটা অংশের গভীরতা বিশ্লেষণ করা হয় এবং সেটির সাথে সম্পর্কিত অনুভূতির ব্যাখ্যা দেওয়া হয়।
এই কবিতার বক্তব্যের কিভাবে ব্যাখ্যা করা হতে পারে?
এই কবিতা মানুষের দুরবস্থায় একে অপরের প্রতি সাহায্যের আহ্বান রাখে এবং সংকটকালীন সময়ে একে অপরকে সাহসী করার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে।
সিদ্ধান্ত
আমাদের প্রার্থনা হলো কেবল সাহায্য নয়, বরং শক্তি দেওয়া। ‘ভাবসম্প্রসারণ আমারে তুমি করিবে ত্রাণ’ কথাটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, সামর্থ্য থাকা জরুরি। সাহায্য পাওয়া চাওয়া এক কথা, কিন্তু নিজেই শক্তিশালী হওয়া আরো গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের উচিত নিজেদের মাঝে একে অপরকে উৎসাহিত করা, যাতে সবাই নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। নিজের অবস্থা পরিবর্তন করতে পারাটাই হলো প্রকৃত মুক্তি। তাই, আমরা যেন একসাথে কাজ করি, শকতি সৃষ্টি করি, এবং অন্যকে সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকি। এই ভাবনা নিয়ে চলতে পারলে আমরা সবাই একসাথে এগিয়ে যেতে পারব।
Related Questions
ধর্মতলার মোরে এক ফালি চাঁদ আটকে আছে ইলেকট্রিকের তারে
চরিত্র মানব জীবনের অমূল্য সম্পদ ভাবসম্প্রসারণ
খারাপ সময় কাটানোর উপায়
ভাবসম্প্রসারণ যারে তুমি নিচে ফেল, সে তোমারে বাঁধিবে যে নিচে পশ্চাতে রেখেছ যারে,...
যে সহে সে রহে ভাবসম্প্রসারণ
ভাবসম্প্রসারণ বন্ধু, অর্থ দুই মোর সংসারেতে ছিল; দিনু ঋণ সেই অর্থ বন্ধু তা চাহিল।...
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা সূর্য নাহি ফেরে, শুধু ব্যর্থ হয় তারা।
যত বড় হোক ইন্দ্রধনু সে সুদূর আকাশে আঁকা ভাবসম্প্রসারণ
সবুরে মেওয়া ফলে ভাবসম্প্রসারণ
ভাবসম্প্রসারণ কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে, দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?