দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ এটি কোন দেশের প্রবাদ ?
Explanation
দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ এটি কোন দেশের প্রবাদ. দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ বাংলাদেশে ব্যবহৃত একটি প্রবাদ। এটি আমাদের শেখায় একসঙ্গে কাজ করলে সাফল্য অর্জন সম্ভব। পরিচয় করুন এর গুরুত্ব!
বিশ্লেষণ: দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ প্রবাদ কি?
দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ একটি পুরনো প্রবাদ। এটি সাধারণভাবে বোঝায় যে একসাথে কাজ করলে ফলাফল বেশি ভালো হয়। একক প্রচেষ্টার থেকে দলগত কাজের ফলাফল অনেক বেশি কার্যকর।
ঐতিহাসিক পটভূমি: দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজের বিবর্তন
বিগত যুগে এই প্রবাদটি সামাজিক কাঠামোর অংশ ছিল। গ্রাম্য সমাজে জনগণের মধ্যে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা ছিল। এই প্রবাদটির ব্যবহার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে সামাজিক সংহতির প্রতীক হিসেবে দেখা যায়।
কার্যকর পদ্ধতিসমূহ: দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ প্রয়োগ করার চাবিকাঠি
দলগত কাজ শুরু করার জন্য পরিকল্পনার প্রয়োজন। সব সদস্যের ভূমিকা এবং দায়িত্ব স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন। একটি সঠিক সমন্বয় তৈরি করতে হবে। এরপর, একসাথে মিটিং অনুষ্ঠিত করে পরিচ্ছন্ন অভিব্যক্তি অর্জন করতে হবে।
ফলাফল: দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজের সুবিধাসমূহ
দলগত প্রচেষ্টা বৃদ্ধি করে উৎপাদনশীলতা। এর মাধ্যমে উন্নত সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সহযোগিতার মাধ্যমে নতুন ধারনা উৎপন্ন হয়। সর্বোপরি, উদ্যোগী কাজের মনোভাব তৈরি হয়।
চ্যালেঞ্জ: দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজের সমস্যাসমূহ এবং সমাধান
দলগত কাজের সময় কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। মতৈক্যহীনতা হতে পারে। সঠিক যোগাযোগ অভাব সংঘটনের ক্ষতি ঘটাতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার জন্য কার্যকর আলোচনার প্রয়োজন।
ভবিষ্যৎ: দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজের নতুন প্রবণতা
ভবিষ্যতে, প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে দলগত কাজের মানদণ্ড পরিবর্তিত হবে। ডিজিটাল যোগাযোগের মাধ্যমে একত্রিত হওয়ার সুযোগ বাড়বে। এটি নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রবাদটির উৎস
“দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ” এটি বাংলা প্রবাদ। এই প্রবাদটি মূলত আমাদের সংস্কৃতির একটি অংশ। এটি মূলত বৃহত্তর সমষ্টিগত কাজের উপর ভিত্তি করে। কিছু কাজ এককভাবে করা সম্ভব নয়। তবে যদি অনেক মানুষ একত্রিত হয়, তাহলে কাজটি সহজ হয়। এই প্রবাদটির উৎপত্তিস্থল মূলত বাংলা। তবে এর অর্থ এইভাবে ব্যবহার হয় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে।
প্রবাদটির অর্থ
এই প্রবাদটির মূল অর্থ হল একসঙ্গে কাজ করলে সাফল্য আসবে। এর মাধ্যমে বোঝানো হয় যে একত্রিত হয়ে কাজ করলে বিজয় বা সফলতা অর্জিত হয়। এই ফলে লজ্জা বা অপরাধবোধের কোন জায়গা থাকে না। মানুষ যখন একত্রিতভাবে কাজ করে, তখন সবার মধ্যে সহযোগিতা এবং সমবায় ভাবনা সৃষ্টি হয়। এতে করে কাজটি হয়ে যায় আরও কার্যকরী।
প্রবাদটির ভিতরে নিহিত শিক্ষা
“দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ” এই প্রবাদটির মধ্যে অনেক শিক্ষা নিহিত রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো:
- সহযোগিতা: মানুষের মধ্যে সহযোগিতার প্রয়োজন।
- সমবায়: কাজের মধ্যে সমবায় ভাবনা থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
- অঞ্চল বিশেষের ঐক্য: বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষের ঐক্যবদ্ধ কাজের ভিত্তিতে সমাজ উন্নয়ন করতে হয়।
| শিক্ষার দিক | বিবরণ |
|---|---|
| সহযোগিতা | মানুষ একসঙ্গে কাজ করলে পরিকল্পনা সফল হয়। |
| সমবায় | সমষ্টিগত কাজে সবার দায়িত্ব থাকে। |
সমাজে প্রবাদের প্রভাব
বাংলাদেশি সমাজে এই প্রবাদটির গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষ করে, সঙ্কটের সময় বা দলের কার্যক্রমে এই প্রবাদ প্রচুর সাহায্য করে। মানুষ একত্রিত হয়ে কাজ করলে তা সফল হয়। প্রবাদটির প্রভাব সমাজের প্রতিটি স্তরে লক্ষ্য করা যায়। শিক্ষায়, খেলাধুলায় এবং ব্যবসায় এটি প্রয়োগ করা হয়।
প্রবাদের আধুনিক প্রয়োগ
বর্তমানে, অনেক প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থা এই প্রবাদটিকে তাদের কাজের প্রতি পালন করে। উদাহরণস্বরূপ:
- কার্যক্রম: বিভিন্ন প্রকল্পে একসঙ্গে কাজ করে সফলতা আসছে।
- খেলাধুলা: টিমওয়ার্কে সাফল্য আসছে।
| ক্ষেত্র | প্রভাব |
|---|---|
| শিক্ষা | গ্রুপ প্রজেক্টের মাধ্যমে সম্মান বাড়ে। |
| ক্রীড়া | দলগত খেলায় জয়ী হতে একে অপরের সাহায্য প্রয়োজন। |
আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে প্রবাদের গুরুত্ব
“দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ” প্রবাদটির গুরুত্ব শুধু বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ নয়। আন্তর্জাতিকভাবে, বিভিন্ন দেশে এই ধরনের ভাবনা দেখা যায়। যেমন, গ্রুপ কাজের ক্ষেত্রে:
- ফান্ড রাইজিং: একত্রে কাজ করে তহবিল সংগ্রহ।
- বিজনেস প্ল্যানিং: অংশীদারির মাধ্যমে ব্যবসা অনুষ্ঠিত হয়।
| দেশ | যেভাবে কাজ করে |
|---|---|
| ভারত | মিলিতভাবে কাজের পরিকল্পনা করে। |
| চীন | দলগত কাজের প্রতি গুরুত্ব দেয়। |
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট
বাংলাদেশের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যে এই প্রবাদটির গভীর প্রভাব রয়েছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কিংবা সমাবেশে মানুষ একত্রিত হয়ে একত্রে কাজ করে। এতে করে সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো সহজেই কার্যক্রম পরিচালনা করে।
সাধারণ উদাহরণ
বাংলাদেশে এমন কিছু প্রথা দেখা যায় যা এই প্রবাদের উপর ভিত্তি করে। যেমন:
- মেছোদের জাল ফেলা: একত্রে কাজ করে মাছ ধরা।
- গ্রামের উৎসব: সমবেতভাবে আয়োজন হয়।
| প্রথা | বিবরণ |
|---|---|
| বারো মাসের উৎসব | লोग একত্রিত হয়ে উৎসব পালন করে। |
| কমিউনিটি কাজ | গ্রামে অনেক সম্পর্ক তৈরি হয়। |
নেতৃত্ব এবং প্রবাদের সম্পর্ক
এই প্রবাদ নেতৃত্বের গুণাবলীকে তুলে ধরে। একজন নেতা যখন দলের সঙ্গে থাকে, তখন সবাই সফল হয়। সহযোগিতার ভিত্তিতে নেতৃত্ব তৈরি হয়। এটি দলের মনস্তত্ত্বকে শক্তিশালী করে।
নেতৃত্বের গুণাবলী
এখানে কিছু নেতৃত্বের গুণাবলী উল্লেখ করা হলো:
- সহযোগিতা: নেতা সবাইকে একত্রিত করে।
- মোটিভেশন: দলকে উত্সাহিত করে।
| গুণাবলী | বিবরণ |
|---|---|
| শ্রবণ | দলের কল্যাণে শোনা প্রয়োজন। |
| স্বচ্ছতা | কাজের জন্য পরিকল্পনা পরিষ্কার থাকা উচিত। |
“দলবদ্ধ কাজের গুরুত্ব underestimate করা উচিত নয়।” – কবি রহমান
চ্যালেঞ্জ এবং সমাধান
সমষ্টিগত কাজের মাঝে কিছু চ্যালেঞ্জ দেখা যায়। যেমন, মানুষের মধ্যে মতবিরোধ। তবে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করার উপায় আছে। আলোচনা এবং যোগাযোগ তাদের সমাধানে সহায়ক।
চ্যালেঞ্জগুলো
এখানে কিছু চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করা হলো:
- মতবিরোধ: বিভিন্ন মতের সমন্বয় করা কঠিন।
- সময় সংক্ষিপ্ততা: কাজের জন্য সময় প্রয়োজন।
| চ্যালেঞ্জ | সমাধান |
|---|---|
| মতবিরোধ | আলোচনার মাধ্যমে সমাধান। |
| সময় সংক্ষিপ্ততা | ভাল পরিকল্পনা করা। |
প্রবাদের ভবিষ্যৎ
এই প্রবাদটির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। যখন মানুষ একত্রে কাজ করে, তখন সমাজ উন্নয়ন ঘটে। আমাদের সমাজের প্রয়োজন সহযোগিতা। জনগণের মধ্যে যেন এই ধারণা দৃঢ়ভাবে প্রবাহিত হয়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।
সমাজের প্র Needসম্ভাবনা
নতুন প্রজন্ম এই প্রবাদটিকে ফলো করে সংশ্লিষ্ট হয়ে উঠছে। তারা তাকে কাজে লাগাচ্ছে ব্যবসায় এবং সমাজসেবায়। ভবিষ্যতে, এটি আরও বেশি গুরুত্ব পাবে এটাই প্রত্যাশা।
| অবস্থান | বিশ্লেষণ |
|---|---|
| শিক্ষা | যুব সমাজ সম্মিলনে এগিয়ে যাবে। |
| রাজনীতি | সবার মতামত গুরুত্ব পাবে। |
প্রবাদটির আসল মানে
দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদ। এটি বাংলা সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই প্রবাদে বোঝানো হয়েছে, একসাথে কাজ করলে সফলতা আসে। ফলে, লজ্জা বা অন্য কিছু এর পথে বাধা হতে পারে না।
এটি একটি ଅତି ବଡ ପ୍ରବାଦ। একসাথে কাজ করা কতোটা গুরুত্বপূর্ণ তা এই প্রবাদটির মাধ্যমে প্রকাশ পায়। কেউ যদি একা একা চেষ্টা করে, তাহলে ফলাফল কিছুটা কম হতে পারে। কিন্তু একসাথে কাজ করলে সফলতা আসা উচিৎ।
কোন দেশের প্রবাদ?
এই প্রবাদটি মূলত বাংলাদেশের সংস্কৃতির সাথে সম্পর্কিত। বাংলাদেশে প্রত্যেক অঞ্চলে এই প্রবাদ পরিচিত। এটি আমাদের সমাজের ঐক্যকে নির্দেশ করে। দলের মধ্যে কাজ করা কিভাবে গুরুত্বপূর্ণ সেটাও এখানে বোঝানো হয়েছে।
বিশেষভাবে, এই প্রবাদটি বাংলার গ্রামীণ সমাজে ব্যাপকভাবে প্রচলিত। গ্রাম অঞ্চলে মানুষ একত্রিত হয়ে কাজ করে। যেহেতু একসাথে কাজ করার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সহজ হয়।
প্রবাদটির প্রেক্ষাপট
এই প্রবাদটি আমাদের সমাজে অনেক কিছু বোঝায়। এখানে বোঝানো হয়েছে যে, সাফল্য অর্জনের জন্য দলগত প্রচেষ্টা অপরিহার্য। একাধিক মানুষের সাহায্য ও সমর্থন পেলে কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যায়।
প্রবাদটি আমাদের সামাজিক সম্পর্ককেও গুরুত্ব দেয়। পরিবার, বন্ধু এবং সহকর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত সম্পর্ক আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবুও, সেই সম্পর্কগুলির উপর ভিত্তি করে কাজ করলে উন্নতি সম্ভব।
প্রকাশের সহজ মাধ্যমসমূহ
- মৌখিক
- লিখিত
- ভিজ্যুয়াল
আমাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা
আমি যখন বন্ধুদের সাথে একটা প্রকল্পে কাজ করেছিলাম, তখন এই প্রবাদটির সঠিক মানে বুঝতে পেরেছিলাম। আমরা একত্রে কাজ করে সময়মতো শেষ করতে পেরেছিলাম। আমি বুঝলাম, একসাথে কাজ করলে কাজের চাপ কমে যায়।
আমাদের গ্রুপের সদস্যরা বিভিন্ন দক্ষতা নিয়ে আসে। ফলে, আমরা একে অপরের সমর্থন পেলাম। এটি আমাকে নতুন কিছু শিখতে সাহায্য করেছিল।
দলগত কাজের গুরুত্ব
দলগত কাজের গুরুত্ব অনেক। একসাথে কাজ করলে আমরা নতুন আইডিয়া পেতে পারি। এটি আমাদের চিন্তাভাবনাকে সম্প্রসারিত করে। একের পর এক সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হই।
দলগত কাজ আমাদের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করে। সম্পর্ক শক্তিশালী হলে কাজের সাফল্য বাড়ে। ফলে, এটি মানবসমাজের প্রত্যেক স্তরে প্রযোজ্য।
দলগত কাজের উপকারিতা
| উপকারিতা | বিস্তারিত |
|---|---|
| সারা দিনের কাজের সুবিধা | দলগত কাজ করলে কাজ দ্রুত হয়। |
| নতুন আইডিয়া | বিভিন্ন সদস্যের ভিন্ন ভিন্ন মতামত পেতে পারি। |
| যোগাযোগ বৃদ্ধি | এই প্রক্রিয়া আমাদের যোগাযোগের দক্ষতা উন্নত করে। |
বাংলাদেশের প্রবাদসমূহের বাজার
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রবাদ এবং তাদের মানে রয়েছে। এই প্রবাদগুলি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের শিক্ষা দেয়। দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ এটি কোন দেশের প্রবাদ এমন আরও অনেক প্রবাদ আছে।
এগুলো মানুষের জীবনকে গতিশীল করে। আমাদের সমাজে এখনও এই প্রবাদগুলি অত্যন্ত কার্যকর।
বাংলাদেশের কিছু উল্লেখযোগ্য প্রবাদ
- একতায় শক্তি।
- সবার উপরে মানুষ সত্য।
- বর্বর জাতি, পথ হারানো।
সামাজিক যোগাযোগের পদ্ধতি
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে দলের মধ্যে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পায়। তাই, দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ এটি কোন দেশের প্রবাদ আমাদের শিক্ষা দেয়। এটি বোঝায়, একসাথে কাজ করা সাফল্য আনতে পারে। বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম এই কাজকে সহজ করে।
এমনি প্রজাতির কাজের ক্ষেত্রগুলোতে নানা সুযোগ তৈরি হয়। যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি।
চাচ্চা ও কাঁচ্চার সম্পর্ক
চাচ্চা ও কাঁচ্চা অর্থাৎ যাদের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে, তাদের মধ্যে সহযোগিতা প্রয়োজন। একসাথে কাজ করে তারা সফলতায় পৌঁছাতে পারে। এই ভাবনাটি প্রচন্ড গুরুত্বপূর্ণ।
এমনকি বৃদ্ধরা বাদেও, যুবকরা কিভাবে সমন্বয় বৃদ্ধি করেন সেটাও পদক্ষেপ গ্রহণের অন্যতম।
সম্পর্কের পারস্পরিক সুবিধা
| সুবিধা | বিস্তারিত |
|---|---|
| সাহায্যের সুযোগ | একজনের সমস্যা অন্যজন সমাধান করতে পারে। |
| সমর্থনের অনুভূতি | সহযোগী সকলকে একত্রে কাজ করে উন্নতি করে। |
একক কাজের স্বরূপ
এখনো অনেক মানুষ এককভাবে কাজ করে। এটি যখনই সম্ভব, তারা একা কাজ করার চেষ্টা করে। কিন্তু, একক কাজের ফলাফল অনেক সময় সন্তুষ্টিকর হয় না।
যখন আমরা দলের সাথে কাজ করি, তখন সব কিছুর মান বৃদ্ধি পায়। তাই, সকলকেই বোঝা উচিত একসাথে কাজ করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
“দলগত কাজের মাধ্যমে আমাদের সফলতার পথ সুগম হয়।” – রুহুল আমিন
পূর্বকল্পনা এবং পরিকল্পনা
কোনো কাজের সফলতার জন্য ভালো পরিকল্পনা প্রয়োজন। পূর্ব অভিজ্ঞতা এবং গঠনমূলক আলোচনা কাজের দিকে প্রচুর সহায়তা করে। দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ এটি কোন দেশের প্রবাদ এই মন্ত্রকে মনে রেখে সকলকে পরিকল্পনা করতে হবে।
যারা দলের বাইরে কাজ করে, তারা ছোট ছোট বাধাদের সম্মুখীন হয়। এতে অনেক সময় নষ্ট হয়। তাই, পরামর্শ গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করা উচিত।
দলগত প্রক্রিয়া এবং উদ্যোগ
দলগত উদ্যোগ নেওয়া সবসময় ব্যবহারিক। এটি নতুন সুযোগ তৈরি করে। দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ এটি কোন দেশের প্রবাদ এই ক্ষেত্রে আরও গুরুত্ব পায়। উদ্যোগ নিলে সবাইকে উৎসাহ জোগাতে পারে।
একসাথে কাজ করার সময় সদস্যরা নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন। ফলে, নতুনত্ব আসে।
দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ এটি কোন দেশের প্রবাদ?
এটি একটি বাংলা প্রবাদ।
দশে মিলে করি কাজের গুরুত্ব কী?
এটি বোঝায় যে একসাথে কাজ করা অনেক সময় সফলতার চাবিকাঠি।
এই প্রবাদের অর্থ কি?
এই প্রবাদের মাধ্যমে বোঝানো হয় যে একাধিক মানুষের সমন্বিত প্রচেষ্টা সবসময় ফলপ্রসূ হয়।
এটি কিভাবে প্রায়োগিক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়?
এটি দলবদ্ধভাবে কাজ করার গুরুত্ব নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়।
দলে কাজ করার সময় কোন বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত?
দলে কাজ করার সময় শ্রম, সহযোগিতা এবং সম্মান অপরিহার্য।
দলগত কাজের সুবিধা কী?
দলগত কাজে অনেক মেধা এবং দক্ষতা একত্রিত হয়, যা লক্ষ্যের দিকে দ্রুত এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।
বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে এই প্রবাদের প্রভাব কী?
বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে সহযোগিতার গুরুত্ব বহুল প্রচলিত, এবং এই প্রবাদ সেই ধারণাটিই প্রকাশ করে।
দলগত কাজের বিপরীতে এককভাবে কাজ করার সুবিধা কি?
এককভাবে কাজ করলে ঝামেলা কম হয়, তবে ফলাফল সাধারণত সীমিত হয়।
এটি কি দর্শনীয় বা সাহিত্যিক উদাহরণে ব্যবহৃত হয়েছে?
হ্যাঁ, অনেক বাংলা সাহিত্য ও কবিতায় এটি উল্লেখ করা হয়েছে।
মোটিভেশনাল বক্তৃতায় এই প্রবাদের প্রাসঙ্গিকতা কেমন?
মোটিভেশনাল বক্তৃতায় এই প্রবাদ দলের শক্তি ও ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার গুরুত্ব তুলে ধরে।
উপসংহার
প্রবাদটির অর্থ সত্যিই গভীর। “দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ” এই কথা আমাদের শেখায় যে সকলের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করলে সফলতা অর্জন সম্ভব। এটি মূলত বাংলাদেশ থেকে আসা একটি প্রবাদ। এই প্রবাদ আমাদের বোঝায় যে, একত্রিত হয়ে কাজ করতে পারলে কোনো কাজই কঠিন মনে হয় না। যখন আমরা সবাই মিলিত হয়ে শ্রম দিই, তখন ফলাফলও ভালো আসে। এইভাবে একতা ও সহযোগিতা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের উচিত বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার বন্ধন মজবুত করা। এটি আমাদের সমাজ এবং দেশের উন্নতিতে সাহায্য করবে।
Related Questions
সবুরে মেওয়া ফলে ভাবসম্প্রসারণ
মানব জীবন নহে সুখ ভোগের তরে
সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে ভাবসম্প্রসারণ
পড়া মনে রাখার বৈজ্ঞানিক উপায়
১০ টি গুরুত্বপূর্ণ ভাবসম্প্রসারণ
ভাবসম্প্রসারণ যৌবনে অর্জিত সুখ অল্প, কিন্তু সুখের আশা অপরিমিত
ধর্মতলার মোরে এক ফালি চাঁদ আটকে আছে ইলেকট্রিকের তারে
ভাবসম্প্রসারণ স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ, বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখে নি বাঁচিতে
ভাবসম্প্রসারণ সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই
ভাবসম্প্রসারণ অতি বাড় বেড়ো না, ঝরে পড়ে যাবে,অতি ছোট থেকো না, ছাগলে মুড়ে খাবে।