পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই ?
Explanation
পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই. পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই – আপনার কঠোর পরিশ্রমের ফলাফল একদিন অবশ্যই পাবেন। লক্ষ্য ধরে এগোতে থাকুন, সাফল্য আপনার দিকে আসবে!
পরিশ্রম করলে সফলতা আসবে: কীভাবে কাজ করে?
পরিশ্রম কি সফলতার মূল চাবিকাঠি? হ্যাঁ, এটা সত্য যে পরিশ্রম করলে ব্যক্তি তার লক্ষ্য অর্জনে সফল হতে পারে। লক্ষ্য স্থির করা এবং সেখানে পৌঁছানোর জন্য কঠোর পরিশ্রম অত্যন্ত জরুরি।
সাংস্কৃতিক ভিত্তি: পরিশ্রম এবং সফলতার ঐতিহাসিক এই সংযোগ
যুগ যুগ ধরে মানুষ জানে যে পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জন করা যায়। বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং সভ্যতার ইতিহাসে এ ধারণা প্রকৃতপক্ষে দৃঢ় হয়েছে। অনেক মহৎ ব্যক্তির জীবনী হোক বা মুল্যবোধ, পরিশ্রমই তাদের সফলতার সন্ধান দিয়েছে।
পরিশ্রমের কৌশল: সফলতার পথে প্রয়োগযোগ্য পদ্ধতি
পরিশ্রমের বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমত, কার্যকলাপের পরিকল্পনা এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থাপন অত্যাবশ্যক। নিয়মিত অধ্যবসায় এবং সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বিকাশে সহায়ক। এছাড়া আগ্রহী থাকলে অন্যান্যদেরও সহায়তা নিতে হবে।
অধ্যবসায়: কেন পরিশ্রম সফলতার জন্য উপকারী?
সাফল্য আনতে অধ্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক পরিশ্রম একাধারে উন্নতি, আত্মবিশ্বাস এবং গুণগত মান বাড়ায়। ব্যক্তিগত বৃদ্ধি এবং পেশাগত লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এটি অপরিহার্য।
চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি: পরিশ্রমে বাধা ও প্রতিকার
অবশ্যই, কোন না কোন বাধা আসবে। উক্ত বাধা বা চ্যালেঞ্জগুলোকে সমাধান করতে পরিকল্পনা তৈরি করতে হয়। সমস্যা চিহ্নিতকরণ এবং সঠিক পথে অবস্থান নেওয়া প্রয়োজন। পরিশ্রমের সময় বিরতি নেওয়া উচিত, চাপের মধ্যেও মনোযোগ ধরে রাখতে হবে।
ভবিষ্যতের সংকল্প: পরিশ্রম এবং সফলতার নতুন দিগন্ত
আগামী দিনে পরিশ্রমের ধারণা আরও বৈচিত্র্যময় হবে। প্রযুক্তির সাহায্যে শিক্ষা, আলোচনা এবং গবেষণায় নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি হবে। কঠোর পরিশ্রম থেকেই নতুন উদ্ভাবন আসবে। এইভাবে, মানুষের বেড়ে ওঠার পথ এটি প্রশস্ত করবে।
পরিশ্রমের গুরুত্ব
পরিশ্রমের গুরুত্ব অপরিসীম। কঠোর পরিশ্রমের ফল হবেই। কাজ করে যাওয়া আমাদের জীবনকে গঠন করে। সফল হতে হলে আমাদের লক্ষ্য অর্জনে চেষ্টা করতে হবে। সাফল্যের রাস্তা হল শ্রম। যাদের পরিশ্রমী মনোভাব আছে, তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জীবনকে সফলভাবে পরিচালনা করতে পারে। এর ফলে তারা যোগ্যতা অর্জনে সাহায্য পায়।
আসুন দেখি, পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই এই কথা কিরকম সত্যি। কঠিন কাজ আমাদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়ায়। এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বাড়ায়।
পরিশ্রমের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন
পরিশ্রম মনেহল দক্ষতার চাবি। মানুষের সৃষ্টিশীলতা ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়। এটি আমাদের শিখতে এবং নিজেদের প্রকাশ করতে সহায়তা করে। দক্ষতার উন্নতির জন্য সময় এবং পরিশ্রম অতিবাহিত করতে হবে।
নিচে কিছু দক্ষতা তুলে ধরা হলো যা পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জিত হয়:
- নতুন বিষয়ে শিখার ক্ষমতা বৃদ্ধি
- দক্ষতার উন্নতি
- সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি
পরিশ্রমের ফলাফল: সফলতা
পরিশ্রমের ফলশ্রুতিতে সফলতা আসে। দীর্ঘ সময়ের কাজের পরে সফলতা অর্জিত হয়। এটি সময়সাপেক্ষ কিন্তু ফলাফল চমৎকার। সাফল্যের ধারণা ব্যক্তির উদ্দেশ্য ও দক্ষতার উপর নির্ভর করে। কাজের প্রতি নিষ্ঠা জারি রাখলে সফলতা নিশ্চিত।
দীর্ঘমেয়াদী পরিশ্রমের ফলাফল দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রেই। নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মাঝে মাঝে লক্ষ্য করা হয়:
- বিবেক ও যোগ্যতার উন্নতি
- অর্থনৈতিক সাফল্য
- সমাজে গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি
পরিশ্রমের প্রেরণা
কঠোর পরিশ্রমের জন্য প্রেরণা আবশ্যক। কখনও কখনও এটি অর্জন করা সহজ নয়। তবে কিছু উপায় আছে যা আমাদের প্রেরণা যোগাতে পারে। আমাদের লক্ষ্যগুলি পরিষ্কার থাকা উচিত। লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা আমাদের সকলের জন্য জরুরি।
“পরিশ্রমই পরিণতি। সফলতা সবসময় অপেক্ষায় থাকে।” – অমিতাভ বসু
প্রতিকূলতা ও চ্যালেঞ্জ
জীবনে অনেক ধরনের চ্যালেঞ্জ আসে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় পরিশ্রম জরুরি। এটি আমাদেরকে দৃঢ়তা শেখায়। সফল হতে হলে আমাদেরকে বাধাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে।
প্রতিকূলতাকে এড়িয়ে চলা উচিত নয়। বরং তা মোকাবেলা করা উচিত। চ্যালেঞ্জগুলো আমাদেরকে ধৈর্য্য শেখায় এবং সবার জন্য উন্নতির সুযোগ তৈরি করে। নিচে কিছু চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করা হলো:
- কঠিন কাজের চাপ
- মানসিক চাপে ভোগা
- সময় ব্যবস্থাপনার অভাব
যোগাযোগ এবং সহযোগিতা
সফলতার জন্য যোগাযোগ ও সহযোগিতা অপরিহার্য। ভালো যোগাযোগ সক্ষমতা আমাদের পরিশ্রমকে সহজ করে। এটি আমাদের কাজের গুণগত মান বাড়ায়। সামাজিক সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে সহযোগিতা বাড়ে।
মোটামুটি সব ক্ষেত্রেই যোগাযোগের মাধ্যমে কাজের পরিশ্রম করা হয়। এ ছাড়া, সহযোগীতার মাধ্যমে একসাথে কাজ করলে দ্রুত ফল পাওয়া সম্ভব। যেমন:
| যোগাযোগের উপকারিতা | সাহযোগিতার উপকারিতা |
|---|---|
| জ্ঞান শেয়ার করা | কাজের চাপ কমানো |
| প্রয়োজন তথ্য দ্রুত পাওয়া | সহযোগী গবেষণা বৃদ্ধি |
দেশি পরিশ্রমের উদাহরণ
বাংলাদেশের ইতিহাসে অনেক পরিশ্রমী মানুষের উদাহরণ আছে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফলে তারা বিশ্বে নিজেদের পরিচিত করেছে। এই উদাহরণগুলির মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম উৎসাহিত হয়। শ্রমের মাধ্যমে তারা যে সাফল্য অর্জন করেছে, তা আমাদের সকলের জন্য উদাহরণ।
নিচে কিছু উদাহরণ উপস্থাপন করা হলো:
- আমিনুল ইসলাম – কৃষি কাজে নতুন পদ্ধতি চেষ্টা করে সফলতা অর্জন করেন।
- শিরিন আক্তার – নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করে।
লক্ষ্য স্থির করা
সফলতার জন্য লক্ষ্য স্থির করা জরুরি। আমাদের লক্ষ্য স্পষ্ট হতে হবে। স্পষ্ট লক্ষ্য থাকলে পরিশ্রমের ফল অর্জন সহজ হয়। লক্ষ্য স্থির করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:
- লক্ষ্য লেখন করুন
- লক্ষ্য সম্পর্কে পরিকল্পনা তৈরি করুন
- নিয়মিত লক্ষ্য পর্যালোচনা করুন
বিশ্বাস রাখা
বিশ্বাস আমাদের সফল হওয়ার দিকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়। নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে। পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই এই বিশ্বাস থাকতে হবে। এটি আমাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠা বৃদ্ধি করে। যখন বিশ্বাস থাকে, তখন সফলতা সুনিশ্চিত।
বিশ্বাস বৃদ্ধি পায় যখন:
- নিজের কাজে আগ্রহী থাকি
- নেতিবাচক চিন্তা থেকে বিরত থাকি
পরিশ্রমের সাথে সময়ের মূল্যায়ন
সময়ও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সময়ের প্রতি যত্নশীল থাকতে হবে। সময়ের সঠিক ব্যবহার পরিশ্রমকে সার্থক করে। পরিকল্পনা ছাড়া সময়ের সঠিক ব্যবহার সম্ভব নয়।
নিচে সময় ব্যবস্থাপনার কিছু উপায় দেওয়া হলো:
- একটি কাজ শেষ করার পরে পরবর্তী কাজ শুরু করুন।
- অগ্রাধিকার তালিকা তৈরি করুন।
সফলতা উপভোগ করা
সফলতা এসেছে, তার উপভোগ করা আবশ্যক। পরিশ্রমের ফল হিসেবে ধরতে হবে সফলতাকে। এটি আমাদেরকে নতুন উদ্দেশ্য দেয় এবং নতুন পরিশ্রমের জন্য উৎসাহিত করে।
সফলতার পর আমাদের উচিত:
- এই পথের গুরুত্ব উপলব্ধি করা
- অন্যদের সাহায্য করা
সফলতা অর্জন ও নতুন পরিশ্রমের প্রয়োজনতা
সফলতা অর্জন নিশ্চিত করে নতুন উন্মুক্তির মাঝে। এটি আমাদেরকে নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণে উৎসাহিত করে। পরবর্তী কাজগুলো সঠিকভাবে করার জন্য নতুন শক্তি দেবে।
নতুন নতুন কাজের জন্য দিন শেষে পরিশ্রম করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে আমাদের জীবনকে আরো উন্নত করা যায়। সফলতার জন্য দৃষ্টিভঙ্গি প্রয়োজন।
পরিশ্রম ও সফলতা: একটি সম্পর্ক
পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই এটি একটি প্রবাদ যা সবাই জানে। মানুষ প্রায়শই এ কথাটি শোনে। কিন্তু এই শব্দবন্ধের অর্থ কতটা গভীর? সফলতার জন্য কার্যকর পরিশ্রম কতটা গুরুত্বপূর্ণ? এটি বোঝা দরকার। পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা সফলতার দিকে অগ্রসর হতে পারি। পরিশ্রমের অভাব সফলতা অর্জনে বাধা হতে পারে।
পরিশ্রমের গুরুত্ব
পরিশ্রম মানুষের জীবনকে গঠিত করে। এটি আমাদেরকে নতুন দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে। যারা কঠোর পরিশ্রম করে, তারা সাধারণত কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পায়। একটি কথায়, পরিশ্রমই হল সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।
পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা আমাদের লক্ষ্যগুলিতে পৌঁছাতে পারি। অধ্যয়ন, কর্ম, এবং ব্যক্তিগত জীবন সব ক্ষেত্রেই পরিশ্রমের গুরুত্ব কম নয়। সফলতার জন্য কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন।
সফলতা অর্জনের পথে বাধা
সাফল্য অর্জনে কিছু বাধা থাকে। অনেক সময় এই বাধাগুলি আমাদের প্রচেষ্টা কমিয়ে দেয়। এই বাধাগুলি হতে পারে:
- অবস্থার পরিবর্তন
- আত্মবিশ্বাসের অভাব
- সময়ের অভাব
- আवश्यक জ্ঞান বা দক্ষতার অভাব
এই সবই সফলতার পথে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তবে যে কেউ যদি পরিশ্রম করে, তাহলে এই বাধা অতিক্রম করা সম্ভব।
পরিশ্রমের ধরণ
পরিশ্রম দুই ধরনের হতে পারে। একটি হল মনস্তাত্ত্বিক পরিশ্রম এবং অপরটি শারীরিক পরিশ্রম। উভয় ধরনের পরিশ্রমই সাফল্যের জন্য জরুরি। মনস্তাত্ত্বিক পরিশ্রম মানসিক দক্ষতার বাস্তবায়ন করে। শারীরিক পরিশ্রম শারীরিক কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
মনস্তাত্ত্বিক পরিশ্রম
মনস্তাত্ত্বিক পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে শিখি। এটি আমাদের চিন্তাভাবনা সাপেক্টাই করার সুযোগ দেয়। শিক্ষা ক্ষেত্রে এই পরিশ্রম অপরিহার্য। পরীক্ষার প্রস্তুতি, গবেষণা, এবং প্রকল্প কাজের জন্য মনস্তাত্ত্বিক পরিশ্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, একাডেমিক সফলতা জন্য ছাত্রদের ৩০% সময় মনস্তাত্ত্বিক পরিশ্রম লাগাতে হয়।
শারীরিক পরিশ্রম
শারীরিক পরিশ্রম স্বাস্থ্য এবং শক্তি বাড়ায়। কঠোর পরিশ্রম আমাদেরকে সচল রাখে। এটি আমাদের শারীরিক সক্ষমতা বাড়ায়।সকালের সময় দৌড়ানো বা ব্যায়াম করা আমাদের জন্য উপকারী।
শারীরিক পরিশ্রম বৈজ্ঞানিক গবেষণায় proven হয়েছে যে এটি মানসিক চাপ কমায়।
সফল হতে পণ্যের পরিশ্রম
পণ্যের ক্ষেত্রে পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই কথাটি সত্য। পণ্য উন্নয়নে সময় এবং শ্রম দিতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, খাদ্য শিল্পে খাদ্য তৈরি করতে পরিশ্রম করতে হয়।কাঁচামাল নির্বাচন, রান্নার প্রক্রিয়া, এবং প্যাকেজিং সবই পরিশ্রমের অংশ। সফল পণ্য সবসময় কঠোর শ্রমের ফল।
| ধরনের পরিশ্রম | অর্থাৎ |
|---|---|
| মনস্তাত্ত্বিক | চিন্তাভাবনা এবং মনোযোগ |
| শারীরিক | শক্তি এবং সক্রিয়তা |
খুবই জনপ্রিয় সফলতা গল্প
অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি তাদের অভিযানে পরিশ্রমের গুরুত্ব দেখিয়েছেন। যেমন:
- মহাত্মা গান্ধী
- আলবার্ট আইনস্টাইন
- মায়া অ্যাঞ্জেলু
এই সব মহৎ ব্যক্তিরা কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেদের পরিচিত করেছেন।
“পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।” – রামানন্দ ঠাকুর
বিভিন্ন ক্ষেত্রের সফলতার উদাহরণ
প্রতিটি ক্ষেত্রেই পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই সত্য। শিক্ষা, ব্যবসা, শিল্প, এবং খেলাধুলা জুড়ে এই সত্য প্রযোজ্য।
শিক্ষা খাতে সফলতা
শিক্ষায় পরিশ্রম করলে শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল পায়। তারা আরও উচ্চতর প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে পারে। যেমন, মেডিকেল, প্রকৌশল, এবং আইন।
ব্যবসা খাতে সফলতা
ব্যবসায় পরিশ্রমের মাধ্যমে বৃদ্ধি আসে। ব্যবসায়ীরা কঠোর শ্রম দিয়ে লাভ বাড়ান। সময়মতো সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
শিল্প খাতে সফলতা
শিল্পে অনেক সময় পরিশ্রমের মাধ্যমে সাফল্য আসে। শিল্পী ও লেখকরা তাদের কাজের জন্য পরিবেশন করেন।
নিজের অভিজ্ঞতা
আমি নিজের জীবনে পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই কথাটি বুঝেছি। যখন আমি কলেজে পড়তাম, তখন কঠোর পরিশ্রম করেছি। তৎকালীন সময়ে আমি প্রতিদিন পড়তাম। আমার লাগাতার পরিশ্রম আমাকে সেরা ফলাফল অর্জনে সাহায্য করেছে।
পরিশ্রমের জন্য প্রেরণা খোঁজা
অনেকে যখন পরিশ্রম করতে চান, তখন প্রেরণা প্রয়োজন। প্রেরণা মানুষকে চালিত করে। কিছু সহজ উপায় রয়েছে:
উন্নত করার জন্য লক্ষ্য স্থির করুন
আপনার লক্ষ্য পরিষ্কার করুন। লক্ষ্য স্থির করা আপনাকে চালিত করবে। লক্ষ্যগুলি দ্বিধাহীন এবং স্পষ্ট হতে হবে। লক্ষ্য স্থির করলে চেষ্টা বাড়ে।
সফলতার গল্প পড়ুন
অনেক মানুষ সফলতার গল্প পড়েখবর নিচ্ছেন। এটি প্রেরণাদায়ক হতে পারে। এটি আপনাকে দূরে রাখবে।
ফলাফল এবং শিক্ষা
পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই বলার পরই শেষ হয় না। জীবনের প্রতিটি পর্বে এর অর্থ রয়েছে। দৃঢ় বিশ্বাস এবং সুপরিকল্পনা পরিশ্রমকে সহজ করে।
পরিশ্রমের গুরুত্ব কী?
পরিশ্রম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা সফলতা অর্জনে সহায়ক। সফলতা অর্জন করতে হলে প্রয়োজন ঠিক মত পরিশ্রম এবং সততা।
সফলতা কীভাবে আসবে?
সফলতা আসবে যখন আপনি নিয়মিতভাবে পরিশ্রম করবেন এবং লক্ষ্য ভোটার করবেন।
পরিশ্রম করলে সব সময় সফলতা কি আসে?
সফলতা সব সময় гарантেড নয়, তবে পরিশ্রম করা হলে সুযোগ এবং সম্ভাব ঘটে।
কিভাবে পরিশ্রম এবং ধৈর্য্য একসাথে কাজ করে?
পরিশ্রম এবং ধৈর্য্য একসাথে কাজ করে কারণ পরিশ্রম করার সময় ধৈর্য্য ধরে রাখতে হয় যাতে ফলাফল পাওয়া যায়।
সফলতা অর্জনের জন্য অন্য কোন বিষয় গুরুত্বপূর্ণ?
সফলতা অর্জনের জন্য পরিশ্রম ছাড়াও পরিকল্পনা, আত্মবিশ্বাস এবং সততা অপরিহার্য।
ছাত্রদের জন্য পরিশ্রম কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
ছাত্রদের জন্য পরিশ্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটাই তাদের জ্ঞান অর্জন এবং ভবিষ্যতের সফলতার ভিত্তি তৈরি করে।
কিভাবে পরিশ্রমের অভ্যাস গড়ে তোলা যায়?
পরিশ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলতে নিয়মিত সময়সূচী তৈরি করা এবং লক্ষ্য স্থির করা সহায়ক।
কি কারণে অনেকের পরিশ্রম করার মনোবল কমে যায়?
অনেকের পরিশ্রম করার মনোবল কমে যায় কারণ তারা দ্রুত ফলাফল দেখতে চায়। তবে, সময়ের সাথে সাথে কঠোর পরিশ্রম ফল দেয়।
ধৈর্য্যহীনতা সফলতা অর্জনে কি বাধা দেয়?
হ্যাঁ, ধৈর্য্যহীনতা সফলতা অর্জনে বড় বাধা হতে পারে। পরিশ্রম করার সময় ধৈর্য্য রাখা খুবই জরুরি।
নিষ্কর্ষ
পরিশ্রম ফুলে ফুলে ফল দেয়। আমরা যতই পরিশ্রম করি, ততই সফলতা আমাদের কাছে আসে। চেষ্টা করলে কখনোই হতাশ হতে হয় না। আমাদের কঠোর পরিশ্রমেই সফলতার সোপান তৈরি হয়। আদর্শ জীবনযাত্রা গড়ে তুলতে, আমরা যদি নিয়মিত পরিশ্রম করি এবং আমাদের লক্ষ্যের প্রতি দৃঢ় থাকি, তাহলে সাফল্য আসবেই। নিজেকে প্রতিদিন উন্নত করার চেষ্টা করতে হবে। ভুল হলে তা থেকে শিক্ষা নিয়ে আবার চেষ্টা করতে হবে। তারা যারা পরিশ্রম করে, তারাই একদিন সাফল্যের স্বাদ গ্রহণ করে। তাই ধারাবাহিকভাবে পরিশ্রম করতে থাকুন, সাফল্য আপনার হাতের নাগালে আসবে।
Related Questions
ভাবসম্প্রসারণ জাল কহে, “পঙ্ক আমি উঠাব না আর”, জেলে কহে, “মাছ তবে পাওয়া হবে ভার”
যেমন কর্ম তেমন ফল ভাবসম্প্রসারণ
স্বদেশের উপকারে নাই যার মন ভাবসম্প্রসারণ
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ ভাবসম্প্রসারণ
নানান দেশের নানান ভাষা ভাবসম্প্রসারণ
কিভাবে মেকআপ করতে হয়
প্রাণ থাকলে প্রাণী হয় ভাবসম্প্রসারণ
ভাবসম্প্রসারণ সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই
সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড় ভাবসম্প্রসারণ
চলে যাব তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ – ভাবসম্প্রসারণ